খাগড়াছড়ির পানছড়িতে আধিপত্য বিস্তার করাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে গোলাগুলিতে প্রসীতপন্থি ইউপিডিএফের চার নেতা নিহত হয়েছেন। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে ৫৫-৬০ রাউন্ড গুলিবিনিময় হয়েছে বলে জানা গেছে।
গতকাল সোমবার (১১ডিসেম্বর) গভীর রাতে পানছড়ি উপজেলার ফাতেমানগরে এই ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয়রা বলছেন, খাগড়াছড়িতে ২০১৮ সালের স্বনির্ভর হত্যাকাণ্ডের পর এটিই সবচেয়ে বড় ঘটনা।
গুলিতে গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল চাকমা, কেন্দ্রীয় পিসিপির সহ-সভাপতি সুনীল ত্রিপুরা, জেলা গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সহ সভাপতি লিটন চাকমা, ইউপিডিএফ সদস্য রুহিনসা ত্রিপুরা নিহত হয়েছেন।
এছাড়া নিতি দত্ত চাকমা এবং হরি কমল ত্রিপুরা নামে আরও দুইজন ইউপিডিএফ নেতার সন্ধান মিলছে না বলেও জানা গিয়েছে।
ইউপিডিএফ খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ মারমা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, সঠিক তথ্য এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। খবর নিয়ে নিশ্চিত হওয়ার পর সঠিক তথ্য জানানো হবে।