28 C
Dhaka
Saturday, November 16, 2024

ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হয়েছে মেটা, অ্যামনেস্টির নিন্দা

- Advertisement -

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হওয়ায় মাধ্যমটির প্রধান কোম্পানি মেটাকে নিন্দা জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

পাঁচ বছর আগে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাবিরোধী বিষয়বস্তু ‘সক্রিয়ভাবে বর্ধিত’ হয়েছে বলে সংস্থাটির প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়। যেখানে অ্যামনেস্টি মেটার কাছে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়েছে।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ‘দ্য সোশ্যাল অ্যাট্রোসিটি: মেটা অ্যান্ড দ্য রাইট টু রেমেডি ফর দ্য রোহিঙ্গা’ শীর্ষক প্রতিবেদনেন বিশ্বব্যাপী সংস্থাটি দাবি করেছে যে ফেসবুকের অ্যালগরিদম সিস্টেম মিয়ানমারে ক্ষতিকারক রোহিঙ্গাবিরোধী কন্টেন্ট প্রসারে ভূমিকা রেখেছে, কিন্তু মাধ্যমটি এখনও এ নিয়ে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন, ‘২০১৭ সালে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের অংশ হিসেবে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ ও হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে বাস্তুচ্যুত করা হয়। নৃশংসতার দিকে অগ্রসর হওয়া মাস ও বছরগুলোতে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাদের প্রতি ঘৃণার ঝড়কে তীব্র করে তুলেছিল যা চলমান বিশ্বের সহিংসতায় অবদান রাখে।’

 তিনি বলেন, ‘যখন মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে, তখন মেটা ঘৃণা আবর্তনমূলক অ্যালগরিদমের কারণে লাভবান হচ্ছিল। এর দায়ভার অবশ্যই মেটাকে নিতে হবে। কোম্পানির এখন দায়িত্ব হচ্ছে, যারা তাদের বেপরোয়া কর্মে সহিংস পরিণতি ভোগ করেছে তাদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা।’

২১ বছর বয়সী রোহিঙ্গা শরণার্থী সাওয়ায়েদুল্লাহ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেন, ‘আমি ফেসবুকে অনেক ভয়ংকর জিনিস দেখেছি। এবং আমি শুধু ভাবতাম যে যারা পোস্ট করেছে শুধু তারাই খারাপ… তখন আমি বুঝতে পারলাম যে শুধু এই লোকগুলোই নয়, ফেসবুকও দায়ী। ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্মে পদক্ষেপ না নিয়ে বরং তাদের সাহায্য করছে।’

২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সবচেয়ে জঘন্য জাতিগত নির্মূল অভিযানের মুখোমুখি হয়ে রোহিঙ্গা তাদের দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল।

সাত লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একটি প্রত্যাবাসন চুক্তি স্বাক্ষর করে।

২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ‘ফিজিকাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ সংক্রান্ত একটি নথিতে স্বাক্ষর করেছে, যা রোহিঙ্গাদের তাদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকে সহজ করবে বলে মনে করা হয়েছিল।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
এই উপদেষ্টাদের কাজের গতি শামুকের গতির চেয়েও খারাপ! উ'ত্তে'জিত হয়ে যে মন্তব্য করলেন কৃষকদল নেতা বাবুল
11:09
Video thumbnail
টকশোতে সার্জিস আলমের হুং’কা’র! রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দলীয় দলীয় কা’মড়াকা’মড়ি বন্ধ করতে হবে!
08:39
Video thumbnail
এই উপদেষ্টারা থাকলে রাষ্ট্রসংস্কার হবে না! অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে ক'ঠো'র মন্তব্য রাশেদ খানের!
12:49
Video thumbnail
সিন্ডিকেটগুলোর শুধুমাত্র হাত বদল হয়েছে! রাজনৈতিক দলগুলোর উপর যে ক'ঠোর অভিযোগ তুললেন সার্জিস আলম
08:06
Video thumbnail
সাইফুর সাগরের সামনেই ফেস দ্যা পিপল নিয়ে যে ক'ঠো'র মন্তব্য করলেন সার্জিস আলম!
06:15
Video thumbnail
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি ১০/১৫ বছর লাগাতার ক্ষমতায় থাকতে চায়? যা বললেন মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
09:00
Video thumbnail
আমাদের ভাইয়েরা শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য রাস্তায় নামেনি জী'বন দিতে! সার্জিস আলম
10:51
Video thumbnail
১০০ দিনের সরকার, যা চেয়েছি তা পেয়েছি? নির্বাচন ও আওয়ামী রাজনীতির পুনঃবাসন!!
01:32:05
Video thumbnail
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই পক্ষের সং'ঘ'র্ষ! আ'হ'ত ৫ নিয়ে এ কী বললেন সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট?
09:41
Video thumbnail
এই সরকারের উপদেষ্টাদের কাছে এ কী দাবি জানালেন সমন্বয়ক আশিকুর রহমান অভি?
09:25

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe