23 C
Dhaka
Saturday, November 16, 2024

উইঘুর মুসলিম ইস্যুতে কানাডায় ‘ঐতিহাসিক বিল’ পাশ, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে চীন

- Advertisement -

চীনের সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের ব্যাপারে ঐতিহাসিক একটি বিল পাস করেছে কানাডা সরকার। চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে চরম দমনপীড়নের শিকার মুসলিমদের মধ্যে থেকে কানাডায় আশ্রয় নেওয়া একাংশকে পুনর্বাসনের বিষয়টি এ বিলে প্রাধান্য পেয়েছে৷ এর বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ জানিয়েছে দেখিয়েছে বেইজিং।

সম্প্রতি এম-৬২ নামক একটি বিল পাস করেছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার। এ বিলে মূলত জিনজিয়াং থেকে দেশটিতে পালিয়ে যাওয়া ১০ হাজার উইঘুর মুসলিমকে কানাডায় পুনর্বাসন করা হবে। আগামী দুই বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের মধ্যে মুসলিম সম্প্রদায়ের এ অংশের পুনর্বাসন করা হবে।

বার্তা সংস্থা দ্য জেনেভা ডেইলির বরাতে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১ জানুয়ারি কানাডার পার্লামেন্ট হাউস অব কমন্সে বিলটি ৩২২-০ ভোটে পাস হয়। এতে বলা হয়, উইঘুররা চীনে ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় চাপ ও ভয়ভীতির সম্মুখীন হয়। কারণ সেখানে তাদের নির্বিচার আটক, শিশুদের তাদের পিতামাতার কাছ থেকে ব্যাপকভাবে বিচ্ছিন্নকরণ, জোরপূর্বক বন্ধ্যত্বকরণ, শ্রমে বাধ্যকরণ, নির্যাতন এবং অন্যান্য নৃশংসতার গুরুতর ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়।

লিবারেল পার্টির সদস্য সামীর জুবেরি এ বিলটির উত্থাপক। তিনি প্রস্তাব পাসের এ ঘটনাকে ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে অভিহিত করেছেন।

এক সংবাদ সম্মেলনে জুবেরি বলেন, ‘এই বিল পাসের ঘটনা স্পষ্টভাবে এটাই প্রমাণ করে যে, উইঘুর জনগণের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনকে আমরা গ্রহণ করি না।’

বিলটিতে এ অভিযোগও করা হয়েছে যে, সবচেয়ে বেশি উইঘুর বসবাস করা তুরস্ক, কাজাখস্তান ও কিরগিস্তানের ওপর অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ করছে বেইজিং, যাতে তাদের (উইঘুর) গ্রেফতার করে চীনের মতো অনিরাপদ স্থানে হস্তান্তর করা হয়।

২০২১ সালে উইঘুরদের ওপর চীন রাষ্ট্রীয়ভাবে গণহত্যার অভিযোগ আনা দেশ হিসেবে কানাডাই প্রথম।

কানাডার এমন পদক্ষেপে নিজেদের অবস্থান থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে  চীন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং বৃহস্পতিবার বলেন, জিনজিয়াং ইস্যুকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে অটোয়া বিভ্রান্তি ছড়ানোর মাধ্যমে জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করছে।

জেনেভায় জাতিসংঘে চীনা মিশনের সিনিয়র কর্মকর্তা জিয়াং ডুয়ান বলেছেন, ঐতিহাসিকভাবে কানাডা আদিবাসীদের জমি লুট, তাদের হত্যা এবং তাদের সংস্কৃতি নির্মূলকরণের সঙ্গে জড়িত।

চীনা কর্তৃপক্ষ প্রায় ১০ লাখ উইঘুর মুসলিমকে ডিটেনশন ক্যাম্পে (বন্দিশিবির) আটকে রেখেছে। তাদের দিয়ে বিভিন্ন পণ্য উৎদপাদন করানো হয়। কিন্তু তাদের না আছে কোনো স্বাধীনতা, কিংবা অবসর। একইসঙ্গে চীনা শিক্ষণের মাধ্যমে তাদের জোরপূর্বক কমিউনিস্ট জনগণের উপযোগী করে গড়ে তোলা হচ্ছে অভিযোগ।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি ১০/১৫ বছর লাগাতার ক্ষমতায় থাকতে চায়? যা বললেন মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
09:00
Video thumbnail
আমাদের ভাইয়েরা শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য রাস্তায় নামেনি জী'বন দিতে! সার্জিস আলম
10:51
Video thumbnail
১০০ দিনের সরকার, যা চেয়েছি তা পেয়েছি? নির্বাচন ও আওয়ামী রাজনীতির পুনঃবাসন!!
01:32:05
Video thumbnail
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই পক্ষের সং'ঘ'র্ষ! আ'হ'ত ৫ নিয়ে এ কী বললেন সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট?
09:41
Video thumbnail
এই সরকারের উপদেষ্টাদের কাছে এ কী দাবি জানালেন সমন্বয়ক আশিকুর রহমান অভি?
09:25
Video thumbnail
মাইনাস ফর্মুলাতে এগুচ্ছে সরকার? যৌক্তিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে যে সমস্যার আশংকা! মুন্নি চৌধুরী
11:31
Video thumbnail
যাকে তাকে উপদেষ্টাতে নিয়োগ! ছাত্রদের সংখ্যা উপদেষ্টাতে বাড়াতে না পারা আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল! : জিম
13:31
Video thumbnail
কেন এই সরকারের সাথে সমন্বয়হীনতা! কারা উপদেষ্টা হচ্ছে জানে না কেউই! কঠোর মন্তব্য সমন্বয়ক অভির!
09:07
Video thumbnail
ড. ইউনূসের সরকার ব্যর্থ! এই সরকার দেশ চালাতে পারছে না! কেন এতো উত্তেজিত ইসমাইল সম্রাট?
11:53
Video thumbnail
মুখোমুখি মাসুদ অরুন।
26:26

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe