17 C
Dhaka
Thursday, December 19, 2024

উত্তপ্ত মিয়ানমারের এক রাজ্যেই নিহত ১৫০০ সৈন্য

- Advertisement -

মিয়ানমারের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কায়াহ রাজ্যে ২০২১ সালের মে মাস থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় দেড় হাজার সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। একই সময়ে জান্তা সরকারের বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হয়েছে দেড় শতাধিক সশস্ত্র প্রতিরোধ যোদ্ধা।

শনিবার থাইল্যান্ডভিত্তিক মিয়ানমারের স্থানীয় দৈনিক দ্য ইরাবতির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, দেশটির সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গত বছরের মে মাস থেকে রাজ্যটিতে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানে তীব্র গোলাগুলি এবং ভারী বিমান ও কামান হামলা প্রায় প্রতিদিনের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কারেনি ন্যাশনালিস্ট ডিফেন্স ফোর্স (কেএসডিএফ), কারেনি ন্যাশনাল প্রোগ্রেটিভ পার্টির সশস্ত্র শাখা- কারেনি আর্মি (কেএ) এবং আরো বেশ কয়েকটি পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) যৌথভাবে কায়াহতে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। এ গ্রুপগুলো পার্শ্ববর্তী শান রাজ্যেও একই ধরনের প্রতিরোধ যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।

মানবাধিকার লঙ্ঘনের নথিপত্র সংগ্রহকারী প্রোগ্রেসিভ কারেন্নি পিপলস ফোর্স (পিকেপিএফ) বৃহস্পতিবার বলেছে, গত ৩১ আগস্ট পর্যন্ত কায়াহতে ১ হাজার ৪৯৯ জন জান্তা সৈন্য এবং ১৫১ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। একই সময়ে ওই প্রদেশে অন্তত ৪৫৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ঘটেছে।

সাধারণ নাগরিক ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের লক্ষ করে ১৫৮টির মতো বিমান হামলা চালিয়েছে সরকারি বাহিনী।

পিকেপিএফ বলেছে, জান্তা বাহিনী গত ১৫ মাসে অন্তত ২৬১ জন সাধারণ নাগরিক ও ৬১ জন অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত (আইডিএফ) ব্যক্তিকে হত্যা করেছে। এছাড়া গ্রেফতার করেছে ২৬১ জনকে।

রাজ্যটিতে সরকারি বাহিনীর বিমান ও কামান হামলা, অগ্নিসংযোগ ও আক্রমণে ধ্বংস হয়েছে ১ হাজার ১৮০টির মতো বাড়ি ও ২৫টি ধর্মীয় স্থাপনা।

বর্তমানে কায়াহর প্রায় ২ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে আছে। জান্তা সরকার সরবরাহ রুটগুলো অবরুদ্ধ করে রাখায় বাস্তুচ্যুত লোকগুলো খাদ্যসঙ্কটে ভুগছে।

সেন্ট্রাল রেজিওন স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ নামে আরেকটি বিদ্রোহী গ্রুপ শুক্রবার জানিয়েছে, কায়াহতে কেএনডিএফ, কেএ ও পিডিএফের যৌথ আক্রমণে গত ১৬ থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে ৬১ জন জান্তা সৈন্য নিহত হয়েছে।

অন্যদিকে, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর যুদ্ধবিমান থেকে নতুন করে আরও দুটি গোলা বাংলাদেশের সীমান্তের ভেতর নিক্ষেপ করা হয়েছে। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম এলাকায় গোলা দুটি পড়ে। এর আগে গত রোববার ও বৃহস্পতিবারও মিয়ানমার থেকে মর্টার শেল এসে পড়েছিল বাংলাদেশে।

বান্দরবানের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. তারিকুল ইসলাম আজ দুটি গোলা বাংলদেশের অভ্যন্তরে এসে পড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সীমান্তের কাছে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর দুটি যুদ্ধবিমান এবং দুটি ফাইটিং হেলিকপ্টার টহল দেয়। যুদ্ধবিমান থেকে প্রায় ৮-১০টি গোলা ছোড়া হয় আর হেলিকপ্টার থেকেও ৩০-৩৫টি গুলি করা হয়। এ সময় বাংলাদেশের সীমানা পিলার ৪০-এর ১২০ মিটার অভ্যন্তরে যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়া দুটি গোলা এসে পড়ে।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
শেষ পর্যন্ত ইজতেমা ময়দান দ'খলে রাখতে পারলো না সাদপন্থীরা
03:23
Video thumbnail
যশোরের এক মাদরাসার ভিডিও ভা’ই’রাল, ফেস দ্যা পিপলের অনুসন্ধানে যা জানা গেল
04:00
Video thumbnail
তাবলীগ জামাতের পেছনে কোন শক্তি? আগে বিচার নাকি নির্বাচন? যা করা উচিত।
01:12:20
Video thumbnail
গুমের শিকার ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার অভিযোগ: ‘প্রধান অভিযুক্ত খু*নি হাসিনা’!
02:25
Video thumbnail
এবার ভারতীয় মিডিয়া রিপাবলিক টিভির ময়ূখকে এক হাত নিলেন ভারতীয় সাংবাদিক দীপক ব্যাপারী
13:50
Video thumbnail
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের উ*গ্র* তা ও ভয়া *বহ হা ম *লা পরিকল্পিত! নেপথ্যে বেরিয়ে আসছে যাদের নাম !
05:15
Video thumbnail
সাদপন্থীদের উ *গ্র *তা ও ভয়া৮*বহ হা *ম *লা পরিকল্পিত
08:00
Video thumbnail
শিক্ষার্থীদের বি ব স্ত্র করে ভিডিও ভাইরাল করার হু*ম*কি দিতো রিভা!
03:59
Video thumbnail
সা’দপন্থীদের হাতে আ'ট'ক আ'ক্র'ম'ণকারীদের ৩০/৪০ জন! আ'ক্র'ম'ণকারীরা আসলে কোন পন্থী?
14:21
Video thumbnail
ইজতেমা ময়দানের সং'ঘ'র্ষে হাসনাত-সারজিসের সম্পৃক্ততা নিয়ে দুই পক্ষ ফেস দ্যা পিপলে যা জানিয়েছে
10:42

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe