ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সপ্তাহ পেরিয়েছে। গত সপ্তাহজুড়ে উভয় পক্ষই অনেক ধ্বংসযজ্ঞ দেখেছে। দুই পক্ষ মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা হাজারের বেশি। তবে এর মাঝে ইরানে নিহতের সংখ্যা অনেকটাই বেশি।
অবশ্য ইসরায়েলের আলাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের কাজটা বিগত কয়েকদিনে বেশ কার্যকরভাবেই করেছে ইরান। এরমাঝে খবর, এতদিনের হামলাতেও নিজেদের অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহারই করেনি মধ্যপ্রাচের দেধটি।
ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পর থেকে সর্বোচ্চ ধ্বংসযজ্ঞ দেখলেও এখনো তেহরান তার নতুন প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র যুদ্ধক্ষেত্রে নামায়নি বলে মনে করছেন সামরিক বিশ্লেষকরা। খবর ইরানের তাসনিম নিউজ এজেন্সির।
গত শুক্রবার (১৩ জুন) বিনা উসকানিতে ইরানের ওপর আগ্রাসী হামলা চালায় ইসরায়েল। পারমাণবিক স্থাপনা, সামরিক ঘাঁটি ও আবাসিক এলাকার ওপর চালানো এ হামলায় নিহত হয়েছেন ইরানের বেশ কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, পারমাণবিক বিজ্ঞানী ও সাধারণ নাগরিক।
ইসরায়েলের এ কর্মকাণ্ডের জবাবে ইরানের সামরিক বাহিনী তাৎক্ষণিক পাল্টা হামলা শুরু করে। ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) অ্যারোস্পেস ফোর্স গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস থ্রি’র অংশ হিসেবে ১৩ দফায় ইসরায়েল লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।
সামরিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইরানের এ হামলাগুলোর বিশেষ ১০টি বৈশিষ্ট্য ইসরায়েলি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে একপ্রকার অকার্যকর করে দিয়েছে।