23 C
Dhaka
Saturday, November 16, 2024

নামসর্বস্ব দলের ডাকে জনগণ এবারও সাড়া দেবে না: হাছান মাহমুদ

- Advertisement -

নামসর্বস্ব যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিএনপি সংলাপ করেছে, বাস্তবিক অর্থে সেগুলোর কোনও অস্তিত্ব নেই বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, এ সব দলকে নিয়ে আন্দোলন করলে অতীতে যেমন জনগণ সাড়া দেয়নি,এবারও দেবে না।

রবিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ উপকমিটি আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘টেকসই উন্নয়নে পরিবেশ সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন’র সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এমনটা জানান।

ড.হাছান মাহমুদ বলেন, নামসর্বস্ব যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তারা সংলাপ করেছে, সেগুলোর বাস্তবিক অর্থে কোনও অস্তিত্ব নেই, আছে শুধু সাইনবোর্ড। তারা এসব দল নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে বলে ঘোষণাও দিয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগেও এরকম একটি ঐক্য তারা করেছিল, যার ফলাফল হচ্ছে নির্বাচনে বিএনপির পাঁচটি আসন। এ সব দলকে নিয়ে আন্দোলন করলে অতীতে যেমন জনগণ সাড়া দেয়নি, এবারও দেবে না।

সাংবাদিকরা এ সময় জানতে চাইলে–নির্বাচনের মাঠ থেকে বিএনপিকে সরানোর চেষ্টা হচ্ছে কিনা– এর জবাবে ড. হাছান বলেন, নির্বাচনের মাঠ থেকে তো কাউকে কেউ সরাতে পারে না, নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের মাঠ থেকে ২০১৪ সালে বিএনপি পালিয়ে গিয়েছিল এবং ২০১৮ সালে নির্বাচনের মাঠ থেকে পালিয়ে গিয়ে পরে নির্বাচনি ট্রেনের পাদানিতে চড়ে নির্বাচনে গিয়েছিল। তো এবার তারা নির্বাচনের ট্রেনের পাদানিতে চড়বে, নাকি ট্রেনে চড়বেন— সেই সিদ্ধান্ত তাদেরই নিতে হবে।

আমরা চাই, বিএনপি নির্বাচনে আসুক, তাদের জনপ্রিয়তা যাচাই করুক জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন হয় নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন কমিশন। আর সংবিধান অনুযায়ী, অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে বিশেষ করে সংসদীয় গণতন্ত্রের দেশ ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কন্টিনেন্টাল ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যে সরকার দেশ পরিচালনা করছিল, সেই সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে, আমাদের দেশেও তাই হবে। অন্য কোনও বায়না ধরে কোনও লাভ নেই। মির্জা ফখরুল সাহেবকে তাদের কর্মীরা যেহেতু সাড়া দিচ্ছে না, সেজন্য তাকে গরম বক্তৃতা দিতে দেখা যাচ্ছে।

আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে ড. হাছান বলেন, সবুজ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য প্রয়োজন মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরেই পরিবেশ রক্ষার কাজে হাত দেন। ১৯৮২ সালে কৃষক লীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে সারা দেশে বনায়ন শুরু করেন।

তিনি বলেন, আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকার জন্য সারা বিশ্বে সুপরিচিত।

এ সম্মেলনের আয়োজক উপকমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হকের সভাপতিত্বে সভায় অধ্যাপক ড. নাসরিন আহমদ, অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত সম্মানিত অতিথি, অধ্যাপক ড. মো: আফতাব আলী শেখ স্বাগত ও আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন সমাপনী বক্তা হিসেবে সভায় বক্তব্য রাখেন।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কি ১০/১৫ বছর লাগাতার ক্ষমতায় থাকতে চায়? যা বললেন মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন
09:00
Video thumbnail
আমাদের ভাইয়েরা শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য রাস্তায় নামেনি জী'বন দিতে! সার্জিস আলম
10:51
Video thumbnail
১০০ দিনের সরকার, যা চেয়েছি তা পেয়েছি? নির্বাচন ও আওয়ামী রাজনীতির পুনঃবাসন!!
01:32:05
Video thumbnail
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই পক্ষের সং'ঘ'র্ষ! আ'হ'ত ৫ নিয়ে এ কী বললেন সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট?
09:41
Video thumbnail
এই সরকারের উপদেষ্টাদের কাছে এ কী দাবি জানালেন সমন্বয়ক আশিকুর রহমান অভি?
09:25
Video thumbnail
মাইনাস ফর্মুলাতে এগুচ্ছে সরকার? যৌক্তিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে যে সমস্যার আশংকা! মুন্নি চৌধুরী
11:31
Video thumbnail
যাকে তাকে উপদেষ্টাতে নিয়োগ! ছাত্রদের সংখ্যা উপদেষ্টাতে বাড়াতে না পারা আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল! : জিম
13:31
Video thumbnail
কেন এই সরকারের সাথে সমন্বয়হীনতা! কারা উপদেষ্টা হচ্ছে জানে না কেউই! কঠোর মন্তব্য সমন্বয়ক অভির!
09:07
Video thumbnail
ড. ইউনূসের সরকার ব্যর্থ! এই সরকার দেশ চালাতে পারছে না! কেন এতো উত্তেজিত ইসমাইল সম্রাট?
11:53
Video thumbnail
মুখোমুখি মাসুদ অরুন।
26:26

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe