২৮ সেপ্টেম্বর, ১২ রবিউল আউয়াল। হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর জন্ম এবং ওফাতের দিনটি ফিরে এল আজ। মহান আল্লাহর হাবিব আখেরি নবী ও রাসুল (সা.) স্মৃতিময় দিনটি মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের মুসলমানদের কাছে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালিত হয়।
৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে সৌদি আরবের মক্কা নগরে বিখ্যাত কোরাইশ বংশে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দের একই দিনে তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন।
জন্মের আগেই রাসুল (সা.) তাঁর বাবাকে হারান এবং ছয় বছর বয়সে তিনি মাতৃহারা হন।বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে মহান আল্লাহ তাআলা রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)–কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে ‘রহমাতুল্লিল আলামিন’ বলা হয়। সারা পৃথিবীর মুসলিমদের কাছে দিনটি অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। মুসলিম উম্মাহ দিনটি ঈদে মিলাদুন্নবী হিসেবে উদ্যাপন করে থাকে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ইসলামি সংগঠন ও সংস্থা নানা কর্মসূচি নিয়েছে। গতকাল বুধবার থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শোভাযাত্রা, আলোচনা ও মিলাদ মাহফিল। এ ছাড়া ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত, দরুদ পাঠ, দান–খয়রাতের মতো নফল ইবাদতের মধ্য দিয়ে দিনটি অতিবাহিত করবেন।