বিশ্বকাপে কাল নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারানোর পর টাইগারদের কালও ছিল জয়ের আত্মবিশ্বাস। সেই সঙ্গে ছিল বিশ্বকাপে দুইবার ইংল্যান্ডকে হারানোর সুখস্মৃতি। তবে অতীতের স্মৃতি আবার ফেরাতে পারেনি সাকিব আল হাসানের দল। ইংলিশদের বিপক্ষে ম্যাচটি হেরেছে ১৩৭ রানে। এমন হারের পর আবার জরিমানার কবলেও পড়েছে লাল সবুজের দল।
২০১১ এবং ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে হারানোর সুখস্মৃতি নিয়েই আজ বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে ইংলিশদের বিপক্ষে নেমেছিল বাংলাদেশ। গুরুত্বপূর্ণ এ ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ডেভিড মালানের ১৪০ রানের ইনিংসে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৬৪ রানের সংগ্রহ পেয়েছে জস বাটলারের দল। পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইংলিশ বোলারদের তোপে ১০ বলে হাতে রেখেই ২২৭ রানে গুটিয়ে যায় টাইগাররা। এতে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় ম্যাচে টাইগারদের বিপক্ষে ১৩৭ রানের বিশাল জয় পায় জস বাটলারের দল।
আর হেরে যাওয়া এ ম্যাচে স্লো ওভার রেটের কারণে শাস্তি পেয়েছে টাইগাররা। একই কারণে শেষ ওভার বোলিংয়ের সময় ৩০ গজ বৃত্তের বাইরে ১ জন ফিল্ডার কম রাখতে হয়েছে টাইগারদের। তবে শুধুমাত্র মাঠের শাস্তি নয়, এরপর অর্থনৈতিক শাস্তিও পেয়েছে সাকিব-মুশফিকরা।
আইসিসির নিয়মানুযায়ী, নির্ধারিত সময়ে ১ ওভার কম বোলিং করলে সেই দলের ক্রিকেটারদের সবার ম্যাচ ফির ৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়। বাংলাদেশ দল কাল নির্ধারিত সময়ে ১ ওভার পিছিয়ে থাকার কারণে ম্যাচ রেফারি জাভাগাল শ্রীনাথ টাইগারদের জরিমানা করেন।
পরে অধিনায়ক সাকিবও এমন শাস্তি মেনে নিয়েছেন। তাই এ নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো শুনানির প্রয়োজন হয়নি।