প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী বন্যার পানি সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনায় রাস্তা কেটে ফেলা হয়।রবিবার(১৯ জুন) রাস্তার কাটার পরই সুফল পেতে শুরু করেছে বানভাসি জনগণ। সেখানে পানি অনেকটাই কমতে শুরু করেছে।
রবিবার সচিবালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এমনটা জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, বন্যাকবলিত এলাকায় কিছু রাস্তা কাটার প্রয়োজন পড়েছে। সিলেটের মেয়র সেটা জানিয়েছেন। এতে বন্যার পানি সহজে নেমে যাচ্ছে। কোথাও প্রয়োজন হলে আরও রাস্তা কেটে ফেলা হবে।
মন্ত্রী আরও জানান, সিলেট-সুনামগঞ্জই নয়; রাজধানী ঢাকাতেও বন্যা সতর্কতা আছে। বন্যা হবে সেই সতর্কতা আছে। কিন্তু কী অবস্থায় যাবে বা বন্যা কতটুকু বিস্তৃত হবে, সেই পূর্বাভাস কোনো প্রতিষ্ঠান এখনো দেয়নি।
রাজধানীর জলবদ্ধতার সংকট সমাধানে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনের কাছে খালের দায়িত্ব হস্তান্তর এবং অবৈধ দখলমুক্ত করার সুফল মিলছে। ঢাকার জলাবদ্ধতাও কমেছে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের কাছে এরই মধ্যে ২৬টি খাল হস্তান্তর করা হয়েছে।
‘দক্ষিণ সিটি খালের সাড়ে ছয় একর জমি ও উত্তর সিটি ২৫ একর জায়গা দখলমুক্ত করেছে’, যোগ করেন স্থানীয় মন্ত্রী।