23 C
Dhaka
Thursday, November 7, 2024

সেন্টমার্টিন ‘লিজ’ নিয়ে নানা গুজব, পর্যটক ভ্রমণ সীমিত করা ইস্যুতে যা জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

- Advertisement -

সেন্টমার্টিন অন্য দেশের কাছে লিজ দেওয়া হচ্ছে – সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়য়ে পড়া এমন বক্তব্যকে গুজব হিসেবেই অভিহিত করেছে অন্তবর্তী সরকার।

শনিবার (২ নভেম্বর) সিএ প্রেস উইং ফ্যাকটস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব গুজব প্রতিরোধে ব্যাখ্যা দিয়েছে।

ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, অনিয়ন্ত্রিত পর্যটনের কারণে সেন্টমার্টিন কমপক্ষে ২০ ধরনের বিপদের মুখে পড়েছে।

গত ১৫ এপ্রিল এনভায়রনমেন্টাল অ্যাডভান্স নামের একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পর্যটনের কারণে সেন্টমার্টিনে উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধি, বন উজাড়, দূষণ, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, কচ্ছপের আবাস ধ্বংস, প্লাস্টিকের ব্যবহার, মিঠাপানির সংকট, জোয়ারে সমুদ্রভাঙনসহ নানা বিপদ দেখা দিয়েছে।

দুই মাস ধরে সেন্টমার্টিনে আরেকটি নতুন বিপদ হাজির হয়েছে। সেখানে দেখা দিয়েছে মারাত্মক ক্ষতিকর সাদা মাছির উৎপাত। এই মাছি সেন্টমার্টিনের গাছপালা ধ্বংস করছে। সাদা মাছির কারণে গত কয়েক মাসে ৩০০ নারকেল গাছ মারা গেছে।

বিশেষজ্ঞরা সেন্টমার্টিনের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য অপরিকল্পিত পর্যটনকে দায়ী করছেন।

আন্তর্জাতিক ও জাতীয় গবেষণা অনুযায়ী দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপটির ৪১ শতাংশ প্রবাল ধ্বংস হয়েছে।

এই ধ্বংসযজ্ঞ থামানো না গেলে ২০৪৫ সালের মধ্যে এই দ্বীপের সব প্রবাল ধ্বংস হবে আর দ্বীপটি ডুবে যাবে।

সরকার এই দ্বীপ রক্ষায়, অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও বেআইনি স্থাপনার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা বৃহত্তর জনস্বার্থে। দেশের একমাত্র প্রবালের দ্বীপ সেন্টমার্টিন বেঁচে থাকবে আগামী প্রজন্মের জন্যও।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর, সেন্ট মার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগের বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়াতে শুরু করে। সেখানে মার্কিন ঘাঁটি তৈরিসহ নানা ধরনের প্রচার চলতে থাকে।

এ বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমরা দ্বীপটি বাঁচাতে চাই। এটি দেশের সবার সম্পদ। পর্যটকেরা দায়িত্বশীল আচরণ করলে দেশের ওই সম্পদ রক্ষা পাবে।’

সর্বশেষ গত ২২ অক্টোবর অন্তর্বতী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর সভায় সেন্ট মার্টিনে চার মাস পর্যটকদের যাতায়াত ও অবস্থান সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর মধ্যে নভেম্বরে পর্যটকেরা যেতে পারলেও রাতে থাকতে পারবেন না। আর ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে গিয়ে রাতে থাকতে পারবেন।

ওই দুই মাসের মধ্যে দিনে দুই হাজারের বেশি পর্যটক যেতে পারবেন না। আর ফেব্রুয়ারিতে কোনো পর্যটকই সেখানে যেতে পারবেন না।




- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
ট্রাম্পের ক্ষমতা লাভ; বাংলাদেশে যে প্রভাব পড়বে! হাসিনার লাভ হলো না ক্ষতি? যা বললেন গিয়াস আহমেদ
11:16
Video thumbnail
ভারতের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক গভীর! ট্রাম্প ক্ষমতায়! তবে কি হাসিনা ফিরবে? ড. মোস্তফা সরোয়ার
14:02
Video thumbnail
প্রেসিডেন্ট হলেন ট্রাম্প! যা হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ভাগ্যে। ড. ইউনূসের কি হবে?
01:06:16
Video thumbnail
ট্রাম্প জিতলে কি ড. ইউনূসের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাবে? যা বললেন গিয়াস আহমেদ
11:04
Video thumbnail
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন, যে কারনে ভ্রা’ন্ত নীতির উপরে মুসলিমরা
13:16
Video thumbnail
যদি ট্রাম্প জিতে যায়, তাহলে কী হবে ভারত ও বাংলাদেশের? যা বললেন ড. মারুফ মল্লিক
08:02
Video thumbnail
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আওয়ামী লীগ আবারও চাঙ্গা হবে? মার্কিন সিনেটর ক্যান্ডিডেট
08:59
Video thumbnail
ঘটতে যাচ্ছে ঐতিহাসিক ঘটনা। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কমলা-ট্রাম্প। ট্রাম্প জিতলে কি হবে ভারত ও বাংলাদেশের?
01:16:59
Video thumbnail
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় হি'ন্দু'রা বেশি নি'র্যা'তিত হয়েছে: সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার ফরহাদ কবির
13:21
Video thumbnail
ট্রাম্প নাকি কমলা? কে হচ্ছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট?
01:42

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe