24 C
Dhaka
Monday, January 20, 2025

ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হয়েছে মেটা, অ্যামনেস্টির নিন্দা

- Advertisement -

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রতি ঘৃণামূলক বক্তব্য রোধে ব্যর্থ হওয়ায় মাধ্যমটির প্রধান কোম্পানি মেটাকে নিন্দা জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

পাঁচ বছর আগে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাবিরোধী বিষয়বস্তু ‘সক্রিয়ভাবে বর্ধিত’ হয়েছে বলে সংস্থাটির প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়। যেখানে অ্যামনেস্টি মেটার কাছে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়েছে।

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ‘দ্য সোশ্যাল অ্যাট্রোসিটি: মেটা অ্যান্ড দ্য রাইট টু রেমেডি ফর দ্য রোহিঙ্গা’ শীর্ষক প্রতিবেদনেন বিশ্বব্যাপী সংস্থাটি দাবি করেছে যে ফেসবুকের অ্যালগরিদম সিস্টেম মিয়ানমারে ক্ষতিকারক রোহিঙ্গাবিরোধী কন্টেন্ট প্রসারে ভূমিকা রেখেছে, কিন্তু মাধ্যমটি এখনও এ নিয়ে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন, ‘২০১৭ সালে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের অংশ হিসেবে রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ ও হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে বাস্তুচ্যুত করা হয়। নৃশংসতার দিকে অগ্রসর হওয়া মাস ও বছরগুলোতে ফেসবুকের অ্যালগরিদম রোহিঙ্গাদের প্রতি ঘৃণার ঝড়কে তীব্র করে তুলেছিল যা চলমান বিশ্বের সহিংসতায় অবদান রাখে।’

 তিনি বলেন, ‘যখন মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে, তখন মেটা ঘৃণা আবর্তনমূলক অ্যালগরিদমের কারণে লাভবান হচ্ছিল। এর দায়ভার অবশ্যই মেটাকে নিতে হবে। কোম্পানির এখন দায়িত্ব হচ্ছে, যারা তাদের বেপরোয়া কর্মে সহিংস পরিণতি ভোগ করেছে তাদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা।’

২১ বছর বয়সী রোহিঙ্গা শরণার্থী সাওয়ায়েদুল্লাহ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেন, ‘আমি ফেসবুকে অনেক ভয়ংকর জিনিস দেখেছি। এবং আমি শুধু ভাবতাম যে যারা পোস্ট করেছে শুধু তারাই খারাপ… তখন আমি বুঝতে পারলাম যে শুধু এই লোকগুলোই নয়, ফেসবুকও দায়ী। ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্মে পদক্ষেপ না নিয়ে বরং তাদের সাহায্য করছে।’

২০১৭ সালে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সবচেয়ে জঘন্য জাতিগত নির্মূল অভিযানের মুখোমুখি হয়ে রোহিঙ্গা তাদের দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিল।

সাত লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা নিজ দেশ ছেড়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ও মিয়ানমার একটি প্রত্যাবাসন চুক্তি স্বাক্ষর করে।

২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ‘ফিজিকাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ সংক্রান্ত একটি নথিতে স্বাক্ষর করেছে, যা রোহিঙ্গাদের তাদের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকে সহজ করবে বলে মনে করা হয়েছিল।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
ই *জরা*ইলি কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ৯০ ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ছিলেন যারা তাদের একাংশ।
01:29
Video thumbnail
ভুয়া র‍্যাব পরিচয়ে দিনের বেলায় ডা *কাতি: প্রবাসীদের সর্বস্ব লুট!
03:29
Video thumbnail
মাঝরাতে ‘কোটা না মেধা’ স্লোগানে উ'ত্তা'ল বৈষ'ম্যবিরো'ধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা কলেজ শাখা
02:18
Video thumbnail
বিএনপি নিয়ে অভিযোগের জবাবে এবার বিএনপির পক্ষে যে চ্যলেঞ্জ ছুঁড়লেন এডঃ ফজলুর রহমান
08:41
Video thumbnail
ইউনুস সাহেব কিছুই করতে পারছেন না! নির্বাচনের কথা শুনলেই মুখ কালো হয়ে যায়! : এডঃ ফজলুর রহমান
16:37
Video thumbnail
ভারতের রক্তচক্ষু। বিএনপির নির্বাচনী তাড়াহুড়ো। সরকারের সংস্কার। জনগণ কোনদিকে?
01:02:50
Video thumbnail
বলিউড তারকা সাইফ আলি খানের উপর হা *ম লা: বাংলাদেশি নাগরিক অভিযুক্ত, গ্রেফতার করল মুম্বাই পুলিশ!
02:51
Video thumbnail
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে উ *ত্তে জনা: ভারতীয় গণমাধ্যমের বি *দ্বে *ষমূলক প্রচারণা!
04:04
Video thumbnail
গাজার রাস্তায় রাস্তায় আনন্দের জোয়ার: আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতী শুরু হওয়াই সেজদাবনত শোকরিয়া!
01:02
Video thumbnail
আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেও সোহানা সাবার নতুন যাত্রা: জয়পুর ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের বিচারক হিসেবে অভিষেক!
02:24

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe