27 C
Dhaka
Wednesday, October 16, 2024

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ দেখা যাচ্ছে না: টিআইবি

- Advertisement -

তপশিল ঘোষণার আগে ও পরের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এ পর্যবেক্ষণে আমাদের ধারণা হচ্ছে, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ বলতে যা বোঝায়, তা আমরা এবারো দেখতে পাচ্ছি না বলে জানান ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধানমন্ডির টিআইবি কার্যালয়ে আয়োজিত ‘গণতন্ত্র, সুশাসন ও শুদ্ধাচার চর্চার রাজনৈতিক অঙ্গীকার: টিআইবির সুপারিশমালা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনসহ তথ্য অধিকার ও আইনের শাসন নিয়ে নয়টি ক্ষেত্রে ৭৬টি সুপারিশ করেছে টিআইবি।

ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, হয়তো এই নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। এর মাধ্যমে ক্ষমতায় কারা অধিষ্ঠিত থাকবেন সেটিও নির্ধারণ করার সুযোগ হবে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে জনগণের ভোটের অধিকারের যে নির্বাচন সেটি নিশ্চিত করা যাবে না। এই নির্বাচনের ওপর জনগণের আস্থা বা ভোটের ওপর জনগণের আস্থা নিশ্চিত করা অসম্ভব হবে বলে মনে করি।

এক প্রশ্নের জবাবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, যখন একটি দল ক্ষমতায় নির্বাচিত হয়, সেই দলটি দেশের সরকার হিসেবে নির্বাচিত হয়। তখন সেই সরকার আর কোনো দলের সরকার থাকে না। কিন্তু সেই সরকারের প্রধান যদি স্বপ্রণোদিতভাবে দলীয় নেতৃত্বের অবস্থান থেকে পদত্যাগ করেন, তাহলে প্রতীকী অর্থে হলেও সবার সরকারপ্রধান হিসেবে বা সব দলের সরকার হিসেবে নিজেকে তার ভূমিকা রাখা সম্ভব হয়।

সংসদের স্পিকারের ক্ষেত্রেও একই কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্পিকার যখন নির্বাচিত হন তখন আর কোনো দলের প্রতিনিধি থাকেন না। তখন তিনি সব এমপির স্পিকার।

তিনি বলেন, স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশ একটি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ থেকে পরবর্তী ৫২ বছরে দারিদ্র বিমোচন, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, তথ্য-প্রযুক্তি ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। তবে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে। স্বাধীনতার পরে বিভিন্ন সময়ে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করেছে।

টিআইবির এই পরিচালক বলেন, দীর্ঘ আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ সালে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে প্রধান তিনটি রাজনৈতিক জোট দ্বারা একটি রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়। রূপরেখায় স্বাক্ষর করার মাধ্যমে প্রধান তিনটি রাজনৈতিক জোট অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ শাসনের দায়িত্ব গ্রহণ, সার্বভৌম সংসদ গঠন, জবাবদিহিমূলক নির্বাহী বিভাগ প্রতিষ্ঠা, জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখার জন্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেছিল।

পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চার ঘাটতির ফলে বারবার গণতান্ত্রিক পথ থেকে বিচ্যুতি ও নির্বাচনকালীন সহিংসতার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
ড. ইউনূস জনগণের কথা শোনেন না! ড. ইউনূসের যেসব ব্যর্থতার কথা জানালেন ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী
14:45
Video thumbnail
ড. ইউনূস প্রমাণ করছেন তিনি রাজনীতি বুঝেন না! এ কী বললেন ড. সিনহা এম এ সাঈদ?
14:15
Video thumbnail
আইন শৃঙ্খলা ও বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা কি প্রমাণিত? কোন উপদেষ্টার কি উদ্দেশ্য?
01:30:27
Video thumbnail
পুলিশের সাথে কল রেকর্ড ফাঁ*স! এবার নিজের অবস্থান জানালেন সেই নেতা শেখ রেজওয়ান!
06:33
Video thumbnail
ড. ইউনূসের সরকারের ফেইল ঠে'কা'তে কী কী করা প্রয়োজন তা নিয়ে এবার মুখ খুললেন ব্যারিস্টার সরোয়ার হোসেন!
13:08
Video thumbnail
'সরিষার মধ্যে ভূঁ*ত' পুলিশের সাহস নিয়ে বো*/মা ফা'টা*লে'ন ড. সোলায়মান চৌধুরী
11:25
Video thumbnail
আওয়ামী লীগ খুব দ্রুত আসতে পারে দুইটি কারণে! কী সেই দুই কারণ? জানালেন ব্যারিস্টার সরোয়ার হোসেন!
11:38
Video thumbnail
বিএনপির আন্দোলনের হুঁশিয়ারি। আঃলীগ ফেরার সম্ভাবনা এবং প্রত্যাশা ও ব্যর্থতার সরকার।
01:19:44
Video thumbnail
কল রেকর্ড ফাঁ'স | মা'ম'লা নেওয়ায় পুলিশকে হু'ম'কি জামায়াত নেতার
05:46
Video thumbnail
মির্জা ফখরুলের মেয়েও কি মাস্টারমাইন্ড? আ’ন্দো’লনের সময় তার এ্যাকটিভিটি জানালেন মেজর রেজা
08:32

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe