রাজধানীজুড়ে রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। গুলশান, ধানমন্ডি, মিরপুর, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকায় অর্ধশত রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করা হয়। নানা অনিয়মের অভিযোগে আটক করা হয়েছে ২৫ জনকে।
রোববার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত পৃথকভাবে চলে এসব অভিযান।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, মানুষের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে এসব রেস্টুরেন্টে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ যথাযথ অনুমতি রয়েছে কি না তা দেখা হয়। জানা যায়, শুধু ধানমন্ডি এলাকাতেই ১৯টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম বলেন, অভিযান চালিয়ে কয়েকটি খাবারের দোকানের ব্যবস্থাপকসহ ১৯ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে রাজধানীর গুলশান এলাকায় প্রায় ১০টি খাবারের দোকানে অভিযান চালিয়ে কাউকে আটক করা হয়নি।
অন্যদিকে রাজধানীর উত্তরা এলাকার ২০টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। থানার পরিদর্শক পার্থ প্রতীম বলেন, উত্তরা এলাকার ২০টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অনিয়মের অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
সন্ধ্যার পর থেকে বসুন্ধরা এলাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করে ভাটারা থানা পুলিশ। এ বিষয়ে ভাটারা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, অভিযানে খোঁজার চেষ্টা করেছি রেস্টুরেন্টে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে কি না এবং যথাযথ অনুমতি আছে কি না। এর মধ্যে ফুটপাত দখল করে বিভিন্নভাবে রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করার দায়ে তিন জনকে আটক করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১১ জন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে তারা কেউ শঙ্কামুক্ত নন। আর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে।
এ ঘটনার পর রেস্টেুরেন্টে ও ভবনে অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি আবার সামনে আসে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতে অভিযানে নেমেছে পুলিশ।
রাজধানীজুড়ে রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। গুলশান, ধানমন্ডি, মিরপুর, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকায় অর্ধশত রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করা হয়। নানা অনিয়মের অভিযোগে আটক করা হয়েছে ২৫ জনকে।
রোববার (৩ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত পৃথকভাবে চলে এসব অভিযান।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, মানুষের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে এসব রেস্টুরেন্টে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ যথাযথ অনুমতি রয়েছে কি না তা দেখা হয়। জানা যায়, শুধু ধানমন্ডি এলাকাতেই ১৯টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম বলেন, অভিযান চালিয়ে কয়েকটি খাবারের দোকানের ব্যবস্থাপকসহ ১৯ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে রাজধানীর গুলশান এলাকায় প্রায় ১০টি খাবারের দোকানে অভিযান চালিয়ে কাউকে আটক করা হয়নি।
অন্যদিকে রাজধানীর উত্তরা এলাকার ২০টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। থানার পরিদর্শক পার্থ প্রতীম বলেন, উত্তরা এলাকার ২০টি রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অনিয়মের অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
সন্ধ্যার পর থেকে বসুন্ধরা এলাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযান পরিচালনা করে ভাটারা থানা পুলিশ। এ বিষয়ে ভাটারা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, অভিযানে খোঁজার চেষ্টা করেছি রেস্টুরেন্টে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে কি না এবং যথাযথ অনুমতি আছে কি না। এর মধ্যে ফুটপাত দখল করে বিভিন্নভাবে রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করার দায়ে তিন জনকে আটক করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১১ জন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে তারা কেউ শঙ্কামুক্ত নন। আর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে।
এ ঘটনার পর রেস্টেুরেন্টে ও ভবনে অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি আবার সামনে আসে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতে অভিযানে নেমেছে পুলিশ।