শিক্ষামন্ত্রী ক্রিস হিপকিন্স নিউজিল্যান্ডের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন। কারণ, শনিবার জেসিন্ডা আরডার্নের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার প্রতিযোগিতায় প্রবেশের একমাত্র প্রার্থী ছিলেন তিনি।
রবিবার ৪৪ বছর বয়সী হিপকিন্সকে লেবার পার্টির সহকর্মীদের কাছ থেকে একটি অনুমোদন সংগ্রহ করতে হবে। কিন্তু সেটা এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। পরের দিনগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।
হিপকিন্স বলেন, ‘ওয়েলিংটনের কাছে হাট ভ্যালিতে আমি বড় হয়েছি। হাটের ছেলের জন্য এটি একটি বড় দিন। এই দায়িত্ব পেয়ে আমি সত্যিই বিনীত ও গর্বিত। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব ও সবচেয়ে বড় সুযোগ।’
এর আগে, বৃহস্পতিবার জেসিন্ডা আরডার্ন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করার ঘোষণা দেন। আরডার্নে নিজ দেশে এমন কিছু রাজনৈতিক চাপ এবং এমন কিছু ব্যক্তির কাছ থেকে তিক্ত সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছিলেন। তার আগে দেশটির কোনো নেতা এগুলোর সম্মখীন হননি। তবুও,তার এই ঘোষণা ৫০ লাখ মানুষের দেশটিতে বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে হিপকিন্সের এই ভূমিকার মেয়াদ মাত্র আট মাসের বেশি সময় থাকবে।