25 C
Dhaka
Friday, November 15, 2024

বাংলাদেশ সর্বদা শান্তিতে বিশ্বাসী এবং শান্তির জন্য সবই করবে: শেখ হাসিনা

- Advertisement -

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি, সঙ্ঘাতে নয়। বাংলাদেশ সর্বদা শান্তিতে বিশ্বাস করে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যা যা করা দরকার সবই করবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা যেকোনো সঙ্ঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চাই।’

গতকাল সোমবার (২৯ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) আন্তর্জাতিক জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র ভাষণে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অস্ত্র প্রতিযোগিতা চাই না। কারণ নারী, শিশু ও প্রতিটি পরিবার এতে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়ে। তাই তাদের এই দুর্ভোগ থেকে রক্ষা করাই আমাদের লক্ষ্য।’

তিনি বলেন, বিশ্বে শান্তি নিশ্চিত করা অতীতের চেয়ে এখন বেশি কঠিন। কারণ অশুভ শক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষের জীবনের শান্তি কেড়ে নিচ্ছে। প্রযুক্তির সাম্প্রতিক বিকাশ ও অগ্রগতির সাথে সাথে অশুভ শক্তির নতুন হুমকি বাড়ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, প্রযুক্তি মানুষকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ সব ক্ষেত্রে সুযোগ দিচ্ছে। কিন্তু এর পাশাপাশি আমরা এটাও দেখছি যে অপশক্তিগুলোও প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে এবং মানুষের জীবনের শান্তি কেড়ে নিচ্ছে। কাজেই জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষীদের জটিল বহুমাত্রিক পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে।

তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন যে ‘আর এজন্য, উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে শান্তিরক্ষা মিশনকে সমৃদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।’

সরকার প্রধান বলেন, তার সরকার বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ও বিপজ্জনক অঞ্চলে জটিল পরিস্থিতি মোকাবেলায় সর্বদা বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের সর্বাধুনিক প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রস্তুত করেছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা মিশন এলাকার পরিবেশ, আবহাওয়া এবং ভূখণ্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ পোশাক, অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ নিশ্চিত করছি।’

এই প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা আরো বলেন, সরকার শান্তিরক্ষীদের যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশ কন্টিনজেন্টে আধুনিক মাইন-প্রতিরোধী, অতর্কিত হামলা-সুরক্ষিত যানবাহন ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করেছে।

সরকার প্রধান আরো বলেন, ‘আধুনিক প্রযুক্তি এবং প্রশিক্ষণ অন্তর্ভুক্ত করা একটি চলমান প্রক্রিয়া যা আমরা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখব।’

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ও জাতিসঙ্ঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইস।

অনুষ্ঠানের শুরুতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় আত্মদানকারী বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

এছাড়া অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ ইন গ্লোবাল পিস’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শিত হয়।

নিহত পাঁচজন শান্তিরক্ষীর পরিবারের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন। তিনি পাঁচজন আহত শান্তিক্ষীর হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পরে প্রধানমন্ত্রী ইন্টারন্যাশনাল পিসকিপার জার্নাল উন্মোচন করেন।

- Advertisement -
ফেস দ্যা পিপল লাইভ টক শো উইথ সাইফুর সাগর
Video thumbnail
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের দুই পক্ষের সং'ঘ'র্ষ! আ'হ'ত ৫ নিয়ে এ কী বললেন সমন্বয়ক ইসমাইল সম্রাট?
09:41
Video thumbnail
এই সরকারের উপদেষ্টাদের কাছে এ কী দাবি জানালেন সমন্বয়ক আশিকুর রহমান অভি?
09:25
Video thumbnail
মাইনাস ফর্মুলাতে এগুচ্ছে সরকার? যৌক্তিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে যে সমস্যার আশংকা! মুন্নি চৌধুরী
11:31
Video thumbnail
যাকে তাকে উপদেষ্টাতে নিয়োগ! ছাত্রদের সংখ্যা উপদেষ্টাতে বাড়াতে না পারা আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল! : জিম
13:31
Video thumbnail
কেন এই সরকারের সাথে সমন্বয়হীনতা! কারা উপদেষ্টা হচ্ছে জানে না কেউই! কঠোর মন্তব্য সমন্বয়ক অভির!
09:07
Video thumbnail
ড. ইউনূসের সরকার ব্যর্থ! এই সরকার দেশ চালাতে পারছে না! কেন এতো উত্তেজিত ইসমাইল সম্রাট?
11:53
Video thumbnail
মুখোমুখি মাসুদ অরুন।
26:26
Video thumbnail
মাইনাস ফর্মুলাতে এগুচ্ছে সরকার? দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার পরিকল্পনা?
01:14:18
Video thumbnail
বাংলাদেশের সামনে ম'হা'বি'পদ, যা মোকাবেলার সামর্থ বাংলাদেশের নেই: মেজর জে. ফজলুর রহমান
11:56
Video thumbnail
আমি চাই না এদেশে ই'স'লা'মের নামে রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু হোক! এডঃ ফজলুর রহমান
24:48

সর্বশেষ

আমাদের সাথে সংযুক্ত হোন

1,600,000FansLike
428FollowersFollow
1,270,000SubscribersSubscribe